Considerations To Know About short story bangl
Considerations To Know About short story bangl
Blog Article
শিক্ষক এবারও বললেন অপেক্ষা করো। তখন তিনি তার আরেকটি প্যাকেট থেকে বালি বের করে জগটিতে বালি ঢালতে শুরু করলেন। বালির ক্ষুদ্র অতি ক্ষুদ্র কণা গুলো জগে পাথর ও নুড়ি পাথরের মধ্যে থাকে সামান্য ফাকা গুলও দখল করে নিয়ে জগটি ভরে ফেললো।
তখন বৃদ্ধ সবাইকে বললো, মানুষের বিপদে যখন অন্য কোথাও থেকে সাহায্যের আশা থাকেনা এবং দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায় here তখন মানুষ তার সাধ্যের বাইরে গিয়েও চেষ্টা করতে পারে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সফলাত পায়।
গল্পের শিক্ষাঃ কাউকে উপরের রুপ দেখে অবহেলা করা উচিত নয়।
চলমান এই পৃথিবীতে প্রতিনিয়ত আমরা যা কিছু মনের মধ্যে সংরক্ষণ করি, পরে যখন সেগুলো বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করি, তখন অনেক সময় দেখার দৃষ্টিভঙ্গিটাই পাল্টিয়ে যায়। আর তাতেই ঘটনার দৃশ্যরূপও ব...
তখন বিচারক কৃষকের কাছে এই চুরির কারন জানতে চাইলো । তখন কৃষক বললো – “আমি খুব গরীব মানুষ হুজুর , কিন্তু চোর নই।
একটি ১০ বছরের ছেলে একটি হোটেলের আইসক্রিম কর্ণারে ঢুকে একটি টেবিলে বসল।
একদা এক বাচ্চা ছেলে তার বাবার কাছে বায়না ধরলো সে সার্কাস দেখতে যাবে। বাবা তাকে সার্কাস দেখাতে নিয়ে গেলেন। সার্কাস শুরুর আগে বাবা তার ছেলেকে সার্কাসের তাবুর বাইরে রাখা বিভিন্ন পশু পাখির খাঁচার সামনে দিয়ে ঘুরিয়ে পশুপাখি দেখাচ্ছিলেন। দেখতে দেখতে তারা হাতির সামনে চলে আসলো। তারা দেখতে পেল হাতিটি খাঁচায় বন্দী করে রাখার বদলে একটি চিকন শিকল দিয়ে পায়ে বাধা আছে, যেটি হাতি চাইলেই ছিড়ে পালিয়ে যেতে পারে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো হাতিটি সে চেষ্টাই করছেনা।
এমন সময় সাত বছর বয়সী সাজু খেলতে খেলতে কূপে পরে যায়৷ এবং পাচ বছর বয়সী রাজু তাকে কূপ থেকে পানি ওঠানোর জন্য যে বালতি এবং রশি ব্যাবহার করা হয় সেটি দিয়ে টেনে তোলার চেষ্টা করছে।
সব সময় কঠিন পরিস্থিতি থেকে বের হওয়ার উপায় থাকে । শুধু মাথা ঠান্ডা করে একটু আউট অফ দ্যা বক্স চিন্তা করতে হয়। আমাদের যে আপশন গুলো দেয়া হয়েছে এর বাইরেও আপশন থাকতে পারে।
একদিন জ্ঞানী ব্যাক্তিটি তাদের একটি কৌতুক বললেন, উপস্থিত সবাই অট্টহাসিতে ফেটে পরলো।
সন্ধ্যায় সমুদ্রের ধারে দাঁড়িয়ে থাকলে সমুদ্রের নোনা হাওয়ার সাথে অজস্র জলকণা চোখ মুখ ভড়িয়ে দেয়। তাদের কেউ কেউ চোখে পড়ে চোখ থেকে জল বেড় করে দেয়- তাই সমুদ্র ভালো লাগে। জীবন সমুদ্রে চলম...
এটি দেখে ছেলে খুব অবাক হলো এবং তার বাবাকে এর কারন জিজ্ঞাসা করলো। বাবা হাতির মাহুতকে(রক্ষণাবেক্ষণকারী) ডেকে এর কারন জিজ্ঞাসা করলেন। হাতির মাহুত উত্তর দিল – যখন এই হাতি গুলো অনেক ছোট ছিল, তখন আমরা তাদের এই সাইজের শিকল দিয়েই বেধে রাখতাম। সে সময় তারা তা ছেঁড়ার অনেক চেষ্টা করতো এবং ব্যার্থ হতো। সে বয়সে এই শিকল তাদের আটকে রাখার জন্য যথেষ্ট ছিল। এ অবস্থায় যখন তারা বড় হতে থাকে তারা বিশ্বাস করে নেয় যে এই শিকল ছেঁড়া কখনোই সম্ভব নয়। তাই এখন তারা এই শেকল এর চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী হলেও তাদের বিশ্বস এর কাছে তারা বাধা পরে আছে এবং তা ছিঁড়তে চেষ্টা করেনা।
আমার জীবনের এক গল্প। আমার বাসরঘর রিড
Pitar Anubhuti (পিতার অনুভূতি) it s not a fiction and also a true story of our sufferers all through previous age as everyone knows each and every youngster is the father of man but we are all has forge...
Report this page